মুসলিমদের বিরুদ্ধে মোদী, ট্রাম্প ও বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর গভীর ষড়যন্ত্র
৩ ভাই: প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন
নেতানিয়াহু, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও নরেন্দ্র মোদী
১ম জন ২য় জনের কাছে অনুরোধ করল, তাকে (১ম জনকে) যেন তার (২য় জনের) ছোট ভাই হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। সে আরও বলছিল যে, আমি আপনার প্রতিটি আদেশ মেনে চলব, এবং আপনি যা ই বলেন না কেন আমি সবই করব। (কিছু একটা দেখিয়ে) এই যে দেখুন, আমিও একই রকমের ধ্বংস কাশ্মীরে ছড়িয়ে দিচ্ছি, যেমনটা ইসরায়েল ফিলিস্তিনে ছড়িয়ে দিচ্ছে শুধুই আপনাকে খুশি করার জন্য।
এটি শুনে ২য় ব্যক্তিটি খুবই খুশি হয়ে যায় এবং বলল যে, আজ থেকে আপনি আমার ছোট ভাই, আমরা এখন থেকে যৌথভাবে এই কাজকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
১ম ব্যক্তিটি খুবই খুশি হয়ে বলল, আমি আমার বড় ভাইকে এবেপারে কোনোরূপ অভিযোগ করারই অবকাশ দিবো না।
এই সব দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। এই লোকগুলো কারা, যারা একে অপরের ভাই হয়ে গেল ? এরপর বড় ভাই রুম থেকে বেরিয়ে এল এবং আরেক দিকে চলে গেল।
এবার আমি রুমে প্রবেশ করি এবং দেখি যে, এটা ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং তিনি সত্যিই খুব খুশি ছিলেন, কারণ তার মনের ইচ্ছা পূরণ হয়েছে। আমি আরও বেশি অবাক হলাম এই কারণে যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী হোয়াইট হাউসেও পৌঁছে গেছে এবং সে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের ছোট ভাই হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়ে গেছে।
এখন তারা একসাথে ধ্বংস ছড়াবে। এরপর আমি সেখান থেকে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের কাছে যাই। ততক্ষণে তিনি সেখান থেকে অন্য রুমে চলে গিয়েছিলেন এবং সেখানে তিনি ৩য় কারো সাথে কথা বলছিলেন।
সে বলল, আমরা একটা ছোট ভাই খুজে পেয়েছি, আমরা তাকে যা বলব সে তা ই করবে। সে নিজেই আমাকে এই কাজ সম্পর্কে বলেছে এবং সে এটা (কাশ্মীরে ধ্বংস) শুরু করেছে। সে পুরপুরিভাবে আপনারই পথ অনুসরণ করছে। এই কথা শুনে ৩য় ব্যক্তি খুবই খুশি হয় এবং বলল, সেই দিন বেশি দূরে নয় যে দিন আমরা পুরো পৃথিবী শাসন করব। সে বলল, আমাকেও তার সাথে সাক্ষাৎ করান।
এরপর তারা উভয়েই রুম থেকে বেরিয়ে আসেন এবং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যার সাথে কথা বলতেছিলেন তিনি ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। তখন তারা উভয়েই হলে গেলেন এবং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ডেকে আনলেন এবং বললেন যে, বেরিয়ে আসেন, এখন আপনার আর কারো কাছ থেকে লুকিয়ে থাকার প্রয়োজন নেই। এখন থেকে আমরা এক সঙ্গে আমাদের মিশন সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
তারপর তারা একটি প্রতিজ্ঞা করল যে, এখন থেকে আমরা একত্রে মুসলমানদের হত্যা করব।
এইসব দেখে আমি বললাম যে, মুসলমানরা ঘুমাচ্ছে কিন্তু কাফেররা দিনরাত তাদের পরিকল্পনা অনুসারে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের সবাই ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে এবং মুসলমানদের জন্য খারাপ সময় আসতে যাচ্ছে, পাকিস্তানীরা এখন খুবই কষ্ট পাবে।
 |
| https://muhamadqasim.blogspot.com |
মোহাম্মাদ কাসীম
বলেন, ২০১৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারীর স্বপ্নে আমি দেখি যে, আমি
হোয়াইট হাউসের মধ্যে আছি।
আমি হোয়াইট
হাউসটি পর্যবেক্ষণ করতে থাকি এবং বুঝতে পারি যে, এটা অনেক মজবুত করে তৈরি করা হয়েছে। এরপর
আমি একটি হলে প্রবেশ করি, সেখানে আরও একটি দরজা ছিল। কিন্তু
আমি ২য় দরজাটি অতিক্রম করিনি, কারণ সেই মুহূর্তে সেখানে ২ জন
লোক কথা বলছিল।
১ম জন ২য় জনের কাছে অনুরোধ করল, তাকে (১ম জনকে) যেন তার (২য় জনের) ছোট ভাই হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। সে আরও বলছিল যে, আমি আপনার প্রতিটি আদেশ মেনে চলব, এবং আপনি যা ই বলেন না কেন আমি সবই করব। (কিছু একটা দেখিয়ে) এই যে দেখুন, আমিও একই রকমের ধ্বংস কাশ্মীরে ছড়িয়ে দিচ্ছি, যেমনটা ইসরায়েল ফিলিস্তিনে ছড়িয়ে দিচ্ছে শুধুই আপনাকে খুশি করার জন্য।
এটি শুনে ২য় ব্যক্তিটি খুবই খুশি হয়ে যায় এবং বলল যে, আজ থেকে আপনি আমার ছোট ভাই, আমরা এখন থেকে যৌথভাবে এই কাজকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
১ম ব্যক্তিটি খুবই খুশি হয়ে বলল, আমি আমার বড় ভাইকে এবেপারে কোনোরূপ অভিযোগ করারই অবকাশ দিবো না।
এই সব দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। এই লোকগুলো কারা, যারা একে অপরের ভাই হয়ে গেল ? এরপর বড় ভাই রুম থেকে বেরিয়ে এল এবং আরেক দিকে চলে গেল।
এবার আমি রুমে প্রবেশ করি এবং দেখি যে, এটা ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং তিনি সত্যিই খুব খুশি ছিলেন, কারণ তার মনের ইচ্ছা পূরণ হয়েছে। আমি আরও বেশি অবাক হলাম এই কারণে যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী হোয়াইট হাউসেও পৌঁছে গেছে এবং সে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের ছোট ভাই হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়ে গেছে।
এখন তারা একসাথে ধ্বংস ছড়াবে। এরপর আমি সেখান থেকে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের কাছে যাই। ততক্ষণে তিনি সেখান থেকে অন্য রুমে চলে গিয়েছিলেন এবং সেখানে তিনি ৩য় কারো সাথে কথা বলছিলেন।
সে বলল, আমরা একটা ছোট ভাই খুজে পেয়েছি, আমরা তাকে যা বলব সে তা ই করবে। সে নিজেই আমাকে এই কাজ সম্পর্কে বলেছে এবং সে এটা (কাশ্মীরে ধ্বংস) শুরু করেছে। সে পুরপুরিভাবে আপনারই পথ অনুসরণ করছে। এই কথা শুনে ৩য় ব্যক্তি খুবই খুশি হয় এবং বলল, সেই দিন বেশি দূরে নয় যে দিন আমরা পুরো পৃথিবী শাসন করব। সে বলল, আমাকেও তার সাথে সাক্ষাৎ করান।
এরপর তারা উভয়েই রুম থেকে বেরিয়ে আসেন এবং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যার সাথে কথা বলতেছিলেন তিনি ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। তখন তারা উভয়েই হলে গেলেন এবং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ডেকে আনলেন এবং বললেন যে, বেরিয়ে আসেন, এখন আপনার আর কারো কাছ থেকে লুকিয়ে থাকার প্রয়োজন নেই। এখন থেকে আমরা এক সঙ্গে আমাদের মিশন সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
তারপর তারা একটি প্রতিজ্ঞা করল যে, এখন থেকে আমরা একত্রে মুসলমানদের হত্যা করব।
এইসব দেখে আমি বললাম যে, মুসলমানরা ঘুমাচ্ছে কিন্তু কাফেররা দিনরাত তাদের পরিকল্পনা অনুসারে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের সবাই ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে এবং মুসলমানদের জন্য খারাপ সময় আসতে যাচ্ছে, পাকিস্তানীরা এখন খুবই কষ্ট পাবে।
স্বপ্ন এখানেই শেষ হয়...
No comments